Saturday, 21 June, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

নিখোঁজের ৩ দিন পর সেফটি ট্যাংক থেকে লাশ উদ্বার

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি- প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ফুলপুরে নিখোঁজের তিন দিন পর আবু রায়হান নেহাল (১৭) নামে এক স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার দিবাগত রাতে  ১০টার দিকে উপজেলার ভাইটকান্দি গ্রামের সোবহানের বাড়ির পেছনের একটি সেপটিক ট্যাংক থেকে তার পচাগলা দেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে এটিকে প্রেমঘটিত হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা করছে পুলিশ ও স্থানীয়রা।

নিহত নেহাল ছিলেন ফুলপুর উপজেলার ভাইটকান্দি স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র এবং ছনধরা ইউনিয়নের হরিনাদী গ্রামের মৃত তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে। গত ১৩ জুন রাতে সে ভাইটকান্দি সখল্যা মোড় এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তাকে না পেয়ে গত ১৫ জুন তার ভাই মামুন ফুলপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

সোমবার রাত ১০টার দিকে সখল্যা গ্রামের সোবহানের বাড়ির পেছনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুর্গন্ধ বের হলে স্থানীয়রা ঢাকনা খুলে নেহালের লাশ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

স্থানীয়দের তথ্য অনুযায়ী, নিহত রায়হানের সঙ্গে প্রতিবেশী শেখ ফরিদের মেয়ে, যিনি একই শ্রেণিতে পড়াশোনা করতেন, তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এই সম্পর্কের জেরে চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি মেয়ের বাবা শেখ ফরিদ এবং মেয়ের ভাই সাগর মিলে রায়হানকে আটক করে মারধর করেন। সে সময় রায়হানকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল যে, মেয়ের সঙ্গে আর যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তাকে “জীবনের জন্য শেষ করে দেওয়া হবে”।

রায়হান নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই ওই মেয়ের পরিবার ঘরে তালা ঝুলিয়ে বাড়ি থেক ে পালিয়ে গেছে। এই বিষয়টি স্থানীয়দের মনে হত্যাকাণ্ডের পেছনে প্রেমঘটিত কারণ থাকার সন্দেহ আরও জোরালো করেছে।

ফুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হাদী  আলোকিত বাংলাদেশ কে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “ধারণা করা হচ্ছে, প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ডটি প্রেমঘটিত বলে মনে হচ্ছে। লাশের ময়নাতদন্তের পর বিস্তারিত বলা যাবে। এই বিষয়ে মামলা রুজুর কাজ চলছে। সন্দেহভাজনরা পলাতক আছে, তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত